রাজপুত নারীদের সম্পর্কে জানুন, যারা মুসলমান হয়ে, মুসলমান শাসকের হারেমে যাওয়ার পরিবর্তে দলবদ্ধ ভাবে জহর (বিষ) পান করে আত্মহত্যা করতেন।

রাজপুত নারীদের সম্পর্কে জানুন, যারা মুসলমান হয়ে, মুসলমান শাসকের হারেমে যাওয়ার পরিবর্তে দলবদ্ধ ভাবে জহর (বিষ) পান করে আত্মহত্যা করতেন। পরে তারা দেখলেন নিকৃষ্ট নবীর উপযুক্ত উম্মত  মুসলমানরা এতই নিকৃষ্ট যে, তারা হিন্দু মৃত নারীদেহকেও ধর্ষণ করে। তাদের অপবিত্র করার জন্য। সুতরাং, হিন্দু নারীরা বিষ পান করার পরিবর্তে জ্বলন্ত আগুনে  ঝাঁপ দিতেন। তাছাড়া তারা সাথে অস্ত্র রাখতেন। ঐ ইহুদী নারীদের মতো, মুসলমান মারার জন্য। দূর্গের বাইরে মাত্র কয়েক শত রাজপুত পুরুষ হাজার হাজার মুসলমান সৈনিকদের সাথে সামনাসামনি লড়াই করতেন, কিন্তু আত্মসর্মপন না করে তারা একটা একটা করে মারা যেতেন। আর মরার আগে একেক জনে ১০টা করে বা তার বেশি মুসলমান মারতেন। রাজপুতদের মোকাবেলা করা মুসলমানদের জন্য কঠিন ছিল। কিন্তু মুসলমানরা ছিল সংখ্যায় অগণিত। পক্ষান্তরে অন্তঃপুরের  রাজপুত কন্যারা অগ্নিকুণ্ড স্থাপন করে বসে থাকতেন পুরুদের পরাজয়ের খবর শুনলে আত্মহত্যা করার জন্য। একজন রাজপুত পুরুষ কিংবা নারীকে মুসলমানরা বন্দি করতে পারতো না। মুসলমানরা রাজপুতদের ভয় করতো, সম্মান করতো কারণ এই রাজপুতরা বহুবার আফগান মুসলমানদের অপমানজনক ভাবে পরাজিত করেছিল। রাজপুতরা শারীরিক ভাবে বিশালদেহের অধিকারী হয়। এরা শারীরিক ভাবে অত্যন্ত বলশালী। কিন্তু এই রাজপুতরা ছিল কঠিন ভাবে নিরামিষ ভোজী। বর্তমানে হিন্দুরা এই গৌরবময় ইতিহাস সব ভুলে গেছে। তারা এখন তাদের মুসলমান বন্ধুদের সাথে গরু খায় আর ভাবে গরু খেলে সেক্স বাড়ে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে গরুর মাংস সেক্স কমায়। এটা বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত। পুরুষের সেক্স নির্ভর করে, দ্রুত শারীরিক  রক্ত সঞ্চালন এবং হার্ট ফাংশনের উপর। গরুর মাংসে ইউরিয়া এবং এমন কিছু স্যাচুরেটেড ফ্যাট আছে যা রক্তে কোলোস্টোরলের মাত্রা বড়িয়ে দিয়ে সরাসরি শারীরিক রক্ত সঞ্চালন কমিয়ে দিয়ে সেক্স কমিয়ে দেয়। কিন্তু পেট গরম করে। গাধা মূর্খ মুসলমান গুলি ভাবে গরুর মাংস খেয়ে তাদের সেক্স বেড়ে গেছে। আমার দেয়া তথ্যগুলি মেডিকাল জার্নালে পাবেন। ডাক্তাররাও জানেন।