মাংস পঁচনের জন্য কে দায়ী বলুন তো? আমি জানি আপনি বলবেন ‘ব্যাকটেরিয়া’ এ জন্য দায়ী। না বন্ধুরা! খবরদার, ইহুদীনাসারাদের এইসব বাতিলে বিশ্বাস করে ঈমান নষ্ট করবেন না। মাংস পঁচনের জন্য দায়ী আসলে ইহুদীরা। এর আগে মাংস কখনো পঁচত না, দুর্গন্ধ বের হতো না। ইহুদীরা অর্থ্যাৎ বণি ইসরাইল আল্লার কাছ থেকে সালওয়া নামক পাখির মাংস পেতো। তবু দুষ্টু ইহুদীরা মাংস জমা করে রাখার জন্য আল্লাহ গজব হিসেবে মাংস পঁচনের নিয়ম করে দেন। এগুলো আমার কথা নয় বন্ধুরা, সহি হাদিস থেকে পড়ুন- আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে একইভাবে বর্ণিত আছে। অর্থাৎ নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, বনী ইসরাঈল যদি না হত তবে গোশত দুর্গন্ধময় হতো না। আর যদি হাওয়া (‘আঃ) না হতেন তাহলে কোন নারীই স্বামীর খিয়ানত করত না। (৫১৮৪, ৫১৮৬/ মুসলিম ১৭/১৯ হাদিস ১৪৭০, আহমাদ ৮০৩৮/ আদর্শ প্রকাশনী ৩০৮৪, ইসলামী ফাউন্ডেশন ৩০৯২/ পুরো হাদিসের স্ক্রেণশর্ট।
তো দেখলেন তো বন্ধুরা ব্যাকটেরিয়া কোন বিষয় নয় আসল ব্যাপার হচ্ছে ইহুদীদের কারণেই এখন পর্যন্ত মাংস পঁচে যায়। তবে ইহুদীরা এতটাই নাফরমান যে তারা ফ্রিজ আবিস্কার করে এখন মাছ মাংস শাক সবজী কিছুই আর সহজে পঁচতে দেয় না। ইহুদীদের ড্রিপ ফ্রিজ কিনে ঈমানদার মুসলমান আস্ত একটা গরুর মাংস সেই ফ্রিজে ঢুকি রাখে। মানে আল্লার দেয়া গজবকে ইহুদীদের সহায়তায় কিভাবে মুসলমানরা ঠেকিয়ে দিচ্ছে চিন্তা করুন! এরপর যদি কেউ প্রশ্ন করে মাংস ফ্রিজে না রাখলে পঁচে যায় কেন তাহলে সোজাসুজি বলে দিবেন- এটা ইহুদীদের প্রতি আল্লাহর গজব। ব্যাকটেরিয়া হচ্ছে ইহুদীনাসারাদের ষড়যন্ত্রমূলক কথাবার্তা। আর হ্যা, স্ত্রীরা স্বামীদের সর্বনাশের কারণ সেটা হাওয়া বিবির কাছ থেকেই তারা পেয়েছে। মানে ইহুদীর পাপে মাংসে পঁচন আর হাওয়ার পাপে জগতের সব নারী দোষী! কি সুন্দর জাজমেন্ট তাই না?