বন্ধুরা এই পোস্টটা অবশ্যই পড়োঃ-
ইসলাম” ধীরে ধীরে গ্রাস করছে পশ্চিমবঙ্গ কে!
রাজনৈতিক নেতৃত্ব ভোটের স্বার্থে “পশ্চিমবঙ্গ” কে ঠেলে দিচ্ছে ইসলামের বর্বর আগুনে।
পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার সিউড়ি শহরের পার্শ্ববর্তী গ্রাম কুবিরপুর। গ্রামটি হিন্দু অধুষিত গ্রাম। গ্রামটিতে একটি স্কুল আছে। স্কুলের অতি সন্নিকটে একটি মসজিদ থাকা সত্ত্বেও অজ্ঞাত কারণবশত স্কুলের একটি ক্লাসরুমকে বানানো হয়েছে নামাজ ঘর। অথচ স্কুলে ক্লাসরুম সংকট আছে। স্কুলের মুসলিম শিক্ষকেরা ওই নামাজ ঘরে অবৈধ ভাবে নামাজ পড়েন। এছাড়া উক্ত ক্লাসরুমের পবিত্রতা নষ্ট হওয়ার অজুহাতে কোন ছাত্রদের ক্লাস করতে দেন না।
যাইহোক, ওই স্কুলের ক্লাস ইলেভনের এক ছাত্রের সঙ্গে এক মুসলিম শিক্ষকের ক্লাসরুমের সংকট নিয়ে তর্কাতর্কি হয়। তর্কের এক পর্যায়ে ছাত্রটি স্কুলের ক্লাস রুমে নামাজ পড়ার যৌক্তিকতা এবং বৈধতা
নিয়ে প্রশ্ন তোলে। ছাত্রের কথা মতো, স্কুলটা সরকারি এবং ক্লাসরুম ক্লাস করার জন্য সরকারি ভাবে প্রস্তুত করা হয়েছে। আপনি নামাজ পড়তে হলে মসজিদে গিয়ে পড়ুন। মুসলমানদের নামাজ পড়ার জন্য মসজিদ আছে। হিন্দুদের পূজা করার জন্য মন্দির আছে। ক্লাস রুমে নামাজ পড়াতে এসেছেন, এখানে নামাজ কেন পড়বেন?
সাধারণ বুদ্ধিতে ঘটনা এখানেই শেষ হয়ে যাওয়ার কথা কিন্তু শেষ হয় নাই। মুসলিম শিক্ষকটি তার নিজের গ্রামের বাড়ি ( ধনঞ্জয়বাটি) ফিরে যান.. সেখান থেকে ৫০০/৬০০ মৌলবাদী মুসল্লিদের নিয়ে এসে কুবিরপুর গ্রামে হিন্দুদের উপর হামলা চালান। মন্দির চাতাল অপবিত্র করেন। গ্রামের লোকেদের মারধর করেন। তারপর বিনা বাধায় মহানন্দে “নারায়েতকবির আল্লাহ আখবর” চিৎকার দিতে দিতে ফিরে যান।
হিন্দু ভিক্টিমরা পুলিশের কাছে গেলে পুলিশ যথারীতি ওখানে নামকাওয়াস্তে একটা অস্থায়ী ক্যাম্প বসায় কিন্তু অজ্ঞাত কারনে ওই জিহাদি মুসলমান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বা, অন্যান্য জিহাদি মুসলমানদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়নি।
ভাবুন.. ভাবতে থাকুন। এক হিন্দু মেজরিটি ভারতে আজ হিন্দুরা জিম্মির মতো দিন কাটাচ্ছে। পুলিশের কাছে লিখিত ভাবে বলতে হচ্ছে আমাদের বাঁচান, রক্ষা করুন।
এত রোহিঞ্জা নিয়ে নাচার আগে ঘরের কাছে এক “উড বি রোহিঞ্জা” জাতিটির কথা ভাবুন যারা দুই দশক পরেই জন্মভিটে থেকে উদ্বাস্তু হবে।
রেজাউল মানিক ।।