Rezaul Manik
হে মুসলিম নারী, তোমার মুসলিম শ্বশুর যদি কখনো তোমার রূপ-সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ হয়ে তোমার দিকে কুদৃষ্টি দেয় এবং তোমার বিছানায় আসে বা, তার বিছানায় তোমাকে নিয়ে যায় এবং তোমাকে ধর্ষণ করে, তাহলে তোমার স্বামী আর স্বামী থাকবে না, তোমার স্বামী হয়ে যাবে তোমার ছেলে, আর তোমার বৃদ্ধ শ্বশুর হবে তোমার স্বামী।
এটাই ইসলামের শরিয়তি আইনের ফয়সালা! এই আইনের অনুপ্রেরণা হল ইসলামের নবী মুহম্মদের জীবনের একটি ঘটনা যেখানে নবীজি তার পুত্রবধুর সাথে এই কাজ করেছিল। নবীজি তার জীবনে যা কিছু করেছে তার সবই মুসলিমদের পালন করা সুন্নত বা পুণ্যের কাজ। এজন্য এই সুন্নতটি পালন করতে মুসলিমরা সব সময়ই আগ্রহী। কারণ, এই সুন্নত পালনে মজা আছে। (কোরান- ৩৩:৩৭)
যেমন – ভারতের উত্তরপ্রদেশের মুজাফফরনগরের চরথাওল গ্রামের ইমরানা বিবি এবং তার শ্বশুর আলি মহম্মদের ঘটনা। এই ঘটনা ঘটেছিলো ২০০৫ সালে।
এতে ভারতের সকল ইসলামি ধর্মগুরু লম্পট শ্বশুরের পক্ষে রায় দিয়ে বলেছিলো যে শ্বশুর কোনো অন্যায় করে নি। ইমরানাকে এখন তার শ্বশুরকেই স্বামী হিসেবে মেনে নিয়ে ঘর করতে হবে আর তার স্বামীকে পুত্রের নজরে দেখতে হবে।
বর্বর ইসলাম!