“কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেছে ইন্দো- চায়না যুদ্ধের তাই খুব দেরী হয়ে যাওয়ার আগেই নতুন দিল্লীর উচিৎ দোকালাম থেকে সেনা প্রত্যাহার করা” ঠিক এই ভাষাতেই আপগ্রেডেড চিনা হুমকি প্রকাশিত হয়েছে চিনের সরকারী সংবাদ মাধ্যমে। স্বঘোষিত পরাশক্তি চিনের মাটি টানা ৭ সপ্তাহ ধরে নিজেদের দখলে রেখেছে ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং টানা ৭ সপ্তাহ ধরে ভারতকে যুদ্ধে উচিত শিক্ষা দেওয়ার হুমকি শোনা গিয়েছে চিনের সংবাদ মাধ্যম গুলিতে। 😒 চিনা হুমকিতে বিশ্বাস রেখে ভারতীয় প্রতিবেশী দেশের কেউ কেউ কাশ্মীর তো কেউ কুলকাতা দখলের আকাশ কুসুম স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছিল কিন্তু সস্তার চিনা পন্যের মতো সস্তা চিনা হুমকির পরিনতি দেখে ধীরে ধীরে সেইসব জামাতি ছাগুদের মন ভেঙ্গে যাচ্ছে। 😂 😁
দোকলাম ইসুতে চিন ভারতের মধ্যে কুটনৈতিক সমাধানের পথ প্রায় বন্ধ হতে চলেছে। ইতিমধ্যেই ভারতীয় সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ড থেকে ৩৩ কর্প সেনাদল পশ্চিম বঙ্গের শিলিগুড়ি নিকটবর্তী সুকমা থেকে চিন- ভারত সীমান্তে প্রেরন করা হয়েছে। প্রতি কর্প তিনটি ডিভিশন নিয়ে গঠিত এবং প্রতি ডিভিশনে ৩০-৪০ হাজার সেনা মজুত রয়েছে। বিগত ২০ থেকে ২৫দিন ধরে ভারত সীমান্তে নিজেদের শক্তি বৃদ্ধি করে চলেছে। ভারী অস্ত্র সহ মাউন্টেন ওয়ারফেয়ারে দক্ষ সেনাদল সীমান্তে মজুত করছে। চিনা হুমকির গুলিকে হাল্কা ভাবে না নিয়ে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে ভারত এবং মিনিস্টি অফ ডিফেন্স যুদ্ধ পরিচালনা ও জরুরী ভিত্তিতে অস্ত্র ক্রয়ের জন্য সরকারের থেকে আরো ২০হাজার কোটি টাকার আগাম বরাদ্দ চেয়ে রেখেছে। সুতরাং, ১৯৬২ এর সেই সব দিন গুলি শেষ। কে কাকে উচিৎ শিক্ষা দেয় সেটা এখন দেখা যাবে।