মুসলমান মেয়েরাও ভিন্ন ধর্মের ছেলেদের প্রেমে পড়ে। বিশেষ করে বহু সুদর্শন হিন্দু ছেলেদের প্রেমে পড়তে দেখেছি মুসলমান মেয়েদের। এমনকি মাদ্রাসায় পড়াশোনা করা, বোরখা হিজাব পরা মুসলমান মেয়েদের দেখেছি যারা হিন্দু ছেলেদের প্রেমে পড়েছে।
হয়তো হিন্দু ছেলেদের সততা, সুকুমার বৃত্তি এবং দৈহিক সৌন্দর্য তাদের মুগ্ধ করেছে। প্রায়শই মুসলমান মেয়েরা হিন্দু ছেলেদের বিয়ে করতে চেয়েছে, কিন্তু ইসলাম ত্যাগ করে হিন্দুধর্ম গ্রহণ করে কাছিম, শুয়োরের গোস্ত খেয়ে নয়। কিছুতেই নয়। মুসলমান মেয়েরা জান দিয়ে দেবে কিন্তু ইসলাম ত্যাগ করবে না কিছুতেই।
তারা সর্বাত্মক চেষ্টা চালাবে ভালবাসার মানুষ সেই প্রিয় হিন্দু ছেলেটাকে মুসলমান সমাজে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দিয়ে মুসলমান করে নিতে। এখানেই মুসলমান মেয়েদের সাথে হিন্দু মেয়েদের পার্থক্য। আর তাই লাভ জিহাদে মুসলমান মেয়েরা মুসলমান ছেলেদের মতোই শত ভাগ সফল। মুসলমান মেয়েরা বহু সুদর্শন হিন্দু ছেলেদের প্রেমে পড়ে তাদের মুসলমান বানিয়ে বিয়ে করেছে বাংলাদেশে/বিদেশে এবং মুসলমান সমাজ তাদের পাশে থেকেছে।
অথচ দেখুন হিন্দু মেয়েরা কত সহজেই হিন্দুধর্ম ত্যাগ করে “আলহামদুলিল্লাহ” বলে মুসলমান হয়ে যায়! মুসলমান ছেলেদের হিন্দু বানানো তো অনেক দূরের কথা। হিন্দু মেয়েরা কলেমা পড়ে মুসলমান হয়ে, মুসলমান খসমের ঘরে গিয়ে মহানন্দে গরুর গোসত খেয়ে পাঁচ বেলা নামাজ পড়ে, রোজা রাখে মুসলমান মেয়েদের সাথে পাল্লা দিয়ে। তারা নিজ ইচ্ছায় মুসলমান সমাজকে খুশি করার জন্য বোরখা, হিজাব, নেকাব ইত্যাদি পরে।
স্বামীকে একাধিক স্ত্রী রাখতে দেয়। দাসী সঙ্গম, মূর্তি ভাঙ্গা, বিধর্মী কতল, আন্তর্জাতিক ইসলামিক সন্ত্রাস, বিধর্মী ধর্ষণের মতো দর্শনের ইসলাম ধর্মের দালালি করে! কিভাবে পারে এই সব? হয়তো হিন্দুধর্মের আজন্মলালিত উদারতা এবং সহিষ্ণুতা এই জন্য দায়ী। সুতরাং, এই সব সনাতনী উদারতা, সহিষ্ণুতা বন্ধ করুন। এটাই লাভ জিহাদ বন্ধ করার একমাত্র উপায়।
রেজাউল মানিক