কংগ্রেসের মধ্যে বাবরের DNA রয়েছে এবং রাহুল গান্ধী সেই বাবরেরই বংশধর।
———-
আফগানিস্থান সফর চলাকালীন ইন্দ্রিরা গান্ধী নিজেকে বাবরের বংশধর দাবি করে বাবরের কবরে মাথা ঠেকিয়ে বলেছিলেন আজ হিন্দুস্তান আপনার বংশধরের হাতে আছে, আজ আবার হিন্দুস্তানে আপনার বংশধর শাসন করছে।” এই ইন্দ্রিরা গান্ধীর স্বামীর নাম ছিল ফিরোজ খান যার কবর এখন ইলাহাবাদে রয়েছে। ইন্দ্রিরা গান্ধীর পিতার নাম ছিল নেহেরু যিনি গিয়াসউদ্দিন গাজীর বংশধর। অন্যদিকে গিয়াসউদ্দিন গাজী ও বাবর একই বংশের ছিল।
——-
নটবর সিং, ইনি একজন কংগ্রেসের বড়ো নেতা ছিলেন, যিনি ইন্দ্রিরা গান্ধীর আমলে বিদেশমন্ত্রণালয়ের আধিকারিক ছিলেন। তিনি বলেন যে কংগ্রেসের মধ্যে বাবরের DNA রয়েছে এবং রাহুল গান্ধী বাবরের বংশধর। এটা কোনো যুক্তিহীন কথা নয় বরং রাহুল গান্ধীর ঠাকুমা ইন্দ্রিরা গান্ধী/খান নিজে সেটা স্বীকার করেছিলেন যা নটবর সিং এর লেখা বই ‘প্রোফাইল এন্ড লেটার্স’ এ গান্ধী পরিবারের DNA সম্পর্কে বলা হয়েছে। উনি ইন্দ্রিরা গান্ধীর সাথে আফগানিস্থান সফরে ছিলেন। হোটেলে থাকাকালীন হটাৎ উনি আফগানিস্থানে স্থিত বাবরের কবরে যাওয়ার সিধান্ত নিয়েছিলেন। কেউ কারণ বুঝতে পারেননি। কিন্তু সেই সময় যেহেতু ইন্দ্রিরা প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তাই উনাকে প্রশ্নঃ করার সাহস কারোর মধ্যে ছিল না। আমিও ইন্দ্রিরার সাথে বাবরের কবরে গিয়েছিলাম। নটবর সিং লিখেছেন, “আমিও ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দ্রিরা গান্ধীর সাথে ছিলাম, আমি ইন্দ্রিরার সাথে আফগানিস্থান এর যাত্রায় বেরিয়েছিলাম।
——-
বিগত দিনে কংগ্রেস দুটি ঘটনা ঘটিয়েছে,
প্রথম ঘটনা কংগ্রেসের সভাপতি রাহুল গান্ধী মন্দিরে পূজা দিতে গিয়ে নিজের গোত্র বলতে পারেননি অথচ এই রাহুল গান্ধী নিজেকে আসল পৈতেধারী ব্রাহ্মণ বলে দাবি করে। অন্যদিকে কংগ্রেসের শশী থারুরু খোলাখুলি হিন্দুদের কট্টর বলে দাবি করে দিয়েছেন। এখন ইন্দ্রিরা গান্ধীর নাতি রাহুল গান্ধী নিজেকে পৈতেধারী ব্রাহ্মহন বলে দাবি করে যার পার্টি আদালতে রাম মন্দিরের বিরোধিতা করে। আসলে কংগ্রেস এমন হিন্দু বিমুখ হওয়ার কারণ কংগ্রেসের মধ্যে বাবরের DNA রয়েছে এবং রাহুল গান্ধী হানাদার বাবরের বংশধর। এমন আরও তথ্য সামনে আসুন এবং মানুষের কাছে পৌঁছে যাক।